Azam Uddin, পরিচালক,
কৃষিমন্ত্রী ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক এমপি বলেছেন, হাওরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ধান হয়, যা দেশের খাদ্য...
শ্রেণীভুক্ত কৃষক | |||
---|---|---|---|
অশ্রেণীভুক্ত | ০ জন | ||
ভূমিহীন | ০ জন | ||
প্রান্তিক | ০ জন | ||
ক্ষুদ্র | ০ জন | ||
মাঝারী | ০ জন | ||
বড় | ০ জন |
সাধারণ তথ্য | |||
---|---|---|---|
পৌরসভা | ১ টি | ||
ইউনিয়ন | ৭ টি | ||
ওয়ার্ড | ৯ টি | ||
ব্লক | ২২ টি | ||
মৌজা | ১২৮ টি | ||
গ্রাম | ১২৩ টি | ||
বাৎসরিক মোট বৃষ্টিপাত | ৮৮ মি.মি. |
মোট আয়তন | ২৪৭ হেক্টর |
শহর অঞ্চলের আয়তন | ২০ হেক্টর |
গ্রাম এলাকার আয়তন | ২২৭ হেক্টর |
কাঁচা ও পাকা রাস্তার আয়তন | ৯২৫ হেক্টর |
কৃষি সম্পর্কিত অবকাঠামোর আয়তন | ০ হেক্টর |
শিল্প এলাকার আয়তন | ০ হেক্টর |
অন্যান্য স্থাপনার আয়তন | ০ হেক্টর |
জনসংখ্যা বিষয়ক তথ্য | |||
---|---|---|---|
মোট জনসংখ্যা | ৩৭৫৬৭৮ জন | ||
পুরুষ জনসংখ্যা | ২০৬৬২৩ জন | ||
মহিলা জনসংখ্যা | ১৬৯০৫৫ জন | ||
কৃষক পরিবার | ৬২৬১৩ টি |
খাদ্য বিষয়ক তথ্য | |||
---|---|---|---|
মোট খাদ্য উৎপাদন এর পরিমাণ | ৩২৪৮৮ মে. টন | ||
মোট খাদ্য চাহিদার পরিমাণ | ৪৫৭১১ মে. টন | ||
মোট খাদ্য ঘাটতির পরিমাণ | ১৩২২৩ মে. টন | ||
মোট খাদ্য উদ্বৃত্ত এর পরিমাণ | ০ মে. টন | ||
বীজ, গোখাদ্য ও অন্যান্য অপচয় এর মোট পরিমাণ | ০ মে. টন | ||
শস্য নিবিড়তার শতকরা হার | ২৫১ % |
অবকাঠামোর তথ্য | |||
---|---|---|---|
খাদ্য গুদাম এর সংখ্যা | ৬৮ টি | ||
কোল্ড স্টোরেজ এর সংখ্যা | ০ টি | ||
অনান্য কৃষি স্থাপনার সংখ্যা | ০ টি | ||
ইট ভাটার সংখ্যা | ৫০ টি |
প্রাকৃতিক ও কৃষি বৈচিত্র্য | |||
---|---|---|---|
নদী ও খাল এর সংখ্যা | ৩ টি | ||
হাওড় এর সংখ্যা | ০ টি | ||
বিল/বাওড় এর সংখ্যা | ৩ টি | ||
স্থায়ী জলাশয় এর সংখ্যা | ২৮২০ টি | ||
নার্সারি এর সংখ্যা | ১১ টি | ||
স্থায়ী ফলবাগান এর সংখ্যা | ০ টি |
ভূমিরূপ অনুযায়ী জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
এ.ই.জেড. নম্বর | ১০, ১১, ১২ | ||
নদী/হাওড়/বিল/বাওড় এর মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
স্থায়ী জলাশয় এর মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
সারা বছর/সাময়িক জলাবদ্ধ এলাকার মোট আয়তন | ৬০০ হেক্টর | ||
উঁচু জমির মোট আয়তন | ৫৭৬৪ হেক্টর | ||
মাঝারী উঁচু জমির মোট আয়তন | ১৫৬৭৮ হেক্টর | ||
মাঝারী নিচু জমির মোট আয়তন | ১১৩৮ হেক্টর | ||
নিচু জমির মোট আয়তন | ৫৫৮ হেক্টর | ||
অতি নিচু জমির মোট আয়তন | ৪৫ হেক্টর |
মাটির গঠনগত বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
এঁটেল মাটি-জমির মোট আয়তন | ১৪১৯ হেক্টর | ||
এঁটেল দোআঁশ মাটি-জমির মোট আয়তন | ৬৪৯১ হেক্টর | ||
দোআঁশ মাটি-জমির মোট আয়তন | ১০৩০৩ হেক্টর | ||
বেলে দোআঁশ মাটি-জমির মোট আয়তন | ৭৩০ হেক্টর | ||
বেলে মাটি-জমির মোট আয়তন | ১৩০৩ হেক্টর |
উদ্যান ফসলের জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
স্থায়ী ফলবাগান এর মোট আয়তন | ৩৪৭৬ হেক্টর | ||
বনজ বৃক্ষের আচ্ছাদন এর মোট আয়তন | ৫৯৬৪৩ হেক্টর | ||
ঔষধী বৃক্ষ আবৃত জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
অন্যান্য বৃক্ষ দ্বারা আচ্ছাদিত জমির মোট আয়তন | ১১৭ হেক্টর |
ফসল উৎপাদন অনুযায়ী জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
এক ফসলী জমির মোট আয়তন | ১১৪৬ হেক্টর | ||
দুই ফসলী জমির মোট আয়তন | ৮৭২২ হেক্টর | ||
তিন ফসলী জমির মোট আয়তন | ৯৩৮৮ হেক্টর | ||
তিন এর অধিক ফসলী জমির মোট আয়তন | ১১৩৬ হেক্টর | ||
আবাদযোগ্য কিন্তু স্থায়ীভাবে পতিত জমির মোট আয়তন | ৮০০.৫০ হেক্টর | ||
অনাবাদী জমির মোট আয়তন | ৮৮৩.০১ হেক্টর |
শস্য বিন্যাস | জমির আয়তন ( হেক্টর) | জমির শতকরা হার |
---|---|---|
১। বোরো+পতিত+রোপাআমন | ২০০০.০০ | ১০.০০ % |
২। আখ+সাথীফসল+পতিত+পতিত | ৩০৬৪.০০ | ১৫.০০ % |
৩। গম+সবজী/ডাল+রোপাআমন/সবজী | ৩০০০.০০ | ২৪.০০ % |
৪। সবজী+সবজী+সবজী | ৪৭৫০.০০ | ১৭.০০ % |
৫। ডাল+আউশ+মাসকলাই/ব্লাবপেয়াঁজ | ৩৪৪০.০০ | ১৬.০০ % |
৬। ডাল/তৈল+বোনাআউশ+রোপাআমন | ১৮০০.০০ | ১০.০০ % |
৭। বোরো+রোপাআউশ+রোপাআমন | ৮৩২.০০ | ০ % |
৮। তৈল+বোনাআউশ+পতিত | ১১৫৫.০০ | ০ % |
৯। গম+বোনাআউশ+রোপাআমন | ৯৫০.০০ | ০ % |
১০। অন্যান্য+অন্যান্য+অন্যান্য | ৮০৩৮.০০ | ৮.০০ % |
মৌসুমের নাম | ফসলের নাম | ফসলের জাত | আওতাধীন জমির আয়তন |
---|---|---|---|
১। রবি | বোরো ধান | ২০০০.০০ | |
২। রবি | আঁখ | ৩০৬৪.০০ | |
৩। রবি | মসুর | বারি মসুর-৬ | ৩৪৪০.০০ |
৪। রবি | সরিষা | বারি সরিষা-১৪ | ১১৫৫.০০ |
৫। রবি | ঢেঁড়শ | বারি ঢেঁড়শ ২ | ৪৭৫০.০০ |
৬। খারিফ-১ | ধান | ব্রি ধান৬২ | ২০০০.০০ |
উপকরন নাম | উপকরন শ্রেণী | সংখ্যা | জমির-আয়তন |
---|---|---|---|
১। গভীর নলকূপ | ০ | ০ |
প্রকল্পের নাম | অবস্থা |
---|---|
১। "চাষী পর্যায়ে উন্নতমানের ডাল, তেল ও পেঁয়াজ বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্প (২য় পর্যায়)" | চলমান |
২। "কৃষক পর্যায়ে উন্নতমানের ডাল, তেল ও মসলা বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্প (৩য় পর্যায়)" | চলমান |
৩। ন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল টেকনোলজি প্রোগ্রাম-ফেজ-II প্রজেক্ট (এনএটিপি-২) | চলমান |
৪। খামার যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে ফসল উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্প-২য় পর্যায় | চলমান |
৫। "আইএফএম কম্পোনেন্ট, কৃষি উৎপাদন ও কর্মসংস্থান কর্মসূচি" | চলমান |
৬। রাজস্ব খাত | চলমান |
৭। স্থানীয় সরকারের অর্থায়ন | চলমান |
৮। উত্তম কৃষি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে খাদ্য নিরাপত্তার জন্য পরিবেশ বান্ধব বিষমুক্ত নিরাপদ ফসল উৎপাদন কর্মসূচি | চলমান |
কৃষি, মাটি ও আবহাওয়া সম্পর্কে বিশেষ তথ্য | |||
---|---|---|---|
সবজী ও বাগানের ফল এবং ফসলে জন্য উপযুক্ত এ উপজেলার মাটি। আবহাওয়া চরমভাবাপন্ন পাশের উপজেলাটি নাটোরের লালপুর হবার কারণে এই উপঝেলার তাপমাত্রায় অত্যাধিক। উল্লেখ্য স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি পরিমণে বৃষ্টিও হয়ে থাকে এখানে। মাটি অত্যন্ত উর্বর এড়াছা মাটিতে জৈব পদার্থও রয়েছে। সবজী, ফল, ঔষধী বৃক্ষ এমনকি বনজ বৃক্ষের পরিমাণও এই উপজেলাতে বেশি। বর্তমানে এই উপজেলা কৃষক সম্প্রদায় একটি পদক্ষেপ নিয়েছে ৩০ লক্ষ শহীদের স্মরণে ৩০ লক্ষ তালগাছ রোপন করার জন্য। যদি কৃষির জিডিপি হিসেবকরা হয় দেখা যাবে একটি উপজেলা হিসেবে ঈশ্বরদীর অবদান অনেক জেলা শহরের চেয়েও বেশি। | |||
কৃষির চ্যালেঞ্জ | |||
সরাসরি নিরাপদ সবজী , ফল কিংম্বা দানাদান ফসল উৎপাদন নয় বরং এই সময় আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ হলো নরিাপদ পণ্যটি নিরাপদ অবস্থাতেই ভোক্তার কাছে পৌছানো। পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে এখানে খাদ্য গুদাম ৬৮ টি কিন্তু কোল্ড স্টোরেজ একটিও নেই। আবার যদি ফুড প্রসেসিং এর কথা চিন্তা করা যায় দেখা যাবে এগ্রিকালাচারাল প্রোডাক্ট প্রসেস করার জন্য কোন কারখানা/ কোম্পানী সরকারী বা বেসরকারী পর্যায়েও এখানে নেই। যদিও এখানে ইপিজেড আছে তথাপি কৃষি পণ্য বাহিরে পাঠাবার জন্য এখানে কোন ব্যবস্থা নেই তাই ইপিজেডএ এর ব্যবস্থা করা যেতে পারে। যেহেতু রুপপুর পারমানবিক বিদুৎ কেন্দ্র স্থাপিত হচ্ছে তাই সরকারের বিশেষ দৃষ্টি যদি ফুড প্রসেসিং ইউনিটের দিয়ে থাকেন আমি মনেকরি প্রসেসিং ইউনিট হয়ে ইপিজেড এর মাধ্যমে বাহিরের দেশে আমরা আমাদের মূল্যবান ও গুনসম্পন্ন পণ্যসমূহ আমরা রপ্তানী করতে পারি। ঈশ্বরদীর কৃষি যে পরিমানে উন্নত আর কৃষক যতটা পরশ্রমি কোন চ্যালেঞ্জই এখানে চ্যালেঞ্জ নয় শুধু প্রয়োজন ডিএইর মাধ্যমে সকল প্রকল্পের সফল বাস্তবায়ন। | |||
কৃষিতে সম্ভাবনা | |||
বাণিজ্যিক কৃষিতে নেতৃত্ব দিচ্ছে ইশ্বরদী। এখানকার কৃষক এখন প্রায় সকলেই বাণিজ্যিক আঙ্গিকে চিন্তাকরে আর তাদের পণ্য দেশব্যাপী রপ্তানী করার ব্যাপারে আগ্রহী। নতুন সম্ভবনা এগ্রো-টুরিজম যা ইতোমধ্যে চালু করেছে জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত কৃষক জনাব সিদ্দিকুর রহমান ময়েজ ‘’ কুল ময়েজ’’ । বিষমুক্ত জৈব কৃষি এখানকার উল্লেখযোগ্য একটি দিক কারণ সকল শ্রেণীর কৃষক বর্তমানে জৈব কৃষি ও এর সুফল দেশবাসীকে পৌঁছেদিচ্ছে। | |||
সম্ভাবনাময় ফসল | |||
লীচু, সীম, শশা, মিষ্টিকুমড়া, ঢ়েড়স, পটল, আম, বেগুন, বরবটি, মুলা বিভিন্নপ্রকার ডাল জাতীয় ফসল এখানকার সম্ভাবনাময় ফসল। অতীতের পেপে বাদশা বর্তমানে ৪০ বিঘা জমির উপর শরীফা বাগানের মালিক এই শরীফা বাগান শুধু বাংলাদেশেইনয় আমার জানামতে ভারতেও নেই। সুতরাং ড্রাগন ফ্রুট, আরব খেজুর, মাল্টা ইত্যাদিও এখানকার সম্ভাবনাময় ফসল। | |||
অর্জন / সাফল্য | |||
অত্র উপজেলাতে এযাবৎ পর্যন্ত জাতীয় পুরুস্কার প্রাপ্ত চাষীর সংখ্যা ১৬ জন। যা একমাত্র কৃষি বিষয়েই পেয়েছে তবে আনএন্দ বিষয় এই যে, ফিসারীজ এবং প্রাণী সস্পম্পদেও এরকম প্রচুর পুরস্কার রয়েছে। এমন কোনো বছর নেই যখন ঈশ্বরদী উপজেলা হতে জাতীয় পুরুস্কার প্রাপ্ত কৃষক থাকেনা। একটি বিষয় উল্লেক না করলেই নয় আর তা হলো চল্লিশ বিঘা জমিতে শরিফা বাগান আমার জানামতে শুধুমাত্র এই উপজেলাতেই আছে। সীম উৎপাদনের বিষয়টি স্বয়ং মাননীয় কৃষি মন্ত্রী মহোদয়ের নজর কেড়েছে আর এর জন্য মুলাডুলিকে (একটি ইউনিয়ন) নামকরন করেছেন সীম সাগর। ঈশ্বরদীর মাটি ও মানুষ কৃষিকে এক নতুনমাত্রা দিয়েছে। |
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
আমের মাছি পোকাএ পোকা ফল পরিপক্ক হওয়ার সময় অভিপজিটর ঢুকিয়ে তাতে ডিম পারে। ।এ ডিম ফুটে কীড়া বের হয়ে ফলের মাংসল অংশ খেতে থাকে এবং ফল ভেতরে পঁচে যায় । এর প্রতিকার হল:১. ফল ব্যাগিং করা বা পলিথিন দিয়ে প্যাচানো২. নষ্ট ফল বাগান থেকে অপসারণ করা। ৩. বিষটোপ ব্যবহার করা ( ১০০ গ্রাম পাকা আমের রস ৫ গ্রাম ভিটাব্রিল ১০০ মিলি পানি মিশিয়ে বিষটোপ তৈরি করতে হবে।) ৪. বেইট ট্র্যাপ স্থাপন করা ও ফেরোমন ফাদ ( যেমন: ব্যাকট্রো-ডি ৮০ টি লিউর/ হেক্টর হারে) ব্যবহার করা। ৫. ফেনিট্রথিয়ন গ্রুপের কীটনাশক যেমন: সুমিথিয়ন ২.৪ মিলি/ লি হারে বা টাফগার ২ মি.লি. / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে শেষ বিকেলে স্প্রে করা।
আম হচ্ছে বাংলাদেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফল। আমকে তাই ফলের রাজা বলা হয়। আমের মুকুল আসা ও ফল ধরার সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কাঙ্খিত ফলন পেতে এ সময় যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া অপরিহার্য। কেননা সঠিক...
ঢেমসি যার ইংরেজি নাম Buck Wheat যা একটি দানাদার ফসল। ইহার চাল এবং আটাতে রয়েছে অতিমাত্রায় প্রোটিন, মিনারেল এবং ফাইবার যাহা আমাদের উত্তম খাদ্য। আরো রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ,...
কৃষিমন্ত্রী ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক এমপি বলেছেন, হাওরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ধান হয়, যা দেশের খাদ্য...
সফলভাবে বোরো ধান ঘরে তুলতে পারলে খাদ্যের কোন সংকট হবে না: কৃষিমন্ত্রীসারা দেশের বোরো ধান সফলভাবে...
ছাদ বাগানে টবে ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতিড্রাগন ফল মূলত আমেরিকার প্রসিদ্ধ একটি ফল যা বর্তমানে আমাদের দেশেও ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। আমাদের দেশে সর্বপ্রথম ২০০৭ সালে থাইল্যান্ড, ফ্লোরিডা ও...